ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১
শিরোনাম

বিশ্ব চিন্তা দিবস আজ

  নিউজ ডেস্ক

প্রকাশ :  ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৭:৪১ সকাল

সুহাদা মেহজাবিন : আজ ২২ ফেব্রুয়ারি। বিশ্ব চিন্তা দিবস। বিশ্ব গার্ল গাইডস ও গার্ল স্কাউটস সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা রবার্ট স্টিভেন্সন স্মিথ লর্ড ব্যাডেন পাওয়েল অব গিলওয়েল ও বিশ্ব চীফ গাইড লেডি ওলেভ বেডেন পাওয়েলের জন্মদিন ২২ ফেব্রুয়ারি। এই উপলক্ষে প্রতিবছর ২২ ফেব্রুয়ারি দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। বিশ্বব্যাপী গাইড সদস্যবৃন্দ তাদের জন্ম দিবসকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য প্রতি বছর একটি থিম নিয়ে ‘বিশ্ব চিন্তা দিবস’ উদযাপন করেন।

দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘আমাদের পৃথিবী, আমাদের সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ : পরিবেশ ও বৈশ্বিক দারিদ্র্য’। অর্থাৎ এ প্রতিপাদ্য নিয়ে ভাববেন ও কাজ করবেন গার্ল গাইডস ও গার্ল স্কাউটের সদস্যরা।

বিশ্ব চিন্তা দিবস উপলক্ষ্যে বাণী দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাণীতে তিনি বলেছেন, উন্নয়ন ও শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তরুণদের পাশাপাশি তরুণীদেরও সমানভাবে এগিয়ে আসতে হবে।

শেখ হাসিনা উল্লেখ করেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে নারীর আত্মোন্নয়নের লক্ষ্যে স্বাধীন বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ গার্ল গাইডস অ্যাসোসিয়েশন। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভের পর থেকে বাংলাদেশ গার্ল গাইডস অ্যাসোসিয়েশন এ দিনটি উদযাপন করে আসছে। জাতির পিতার উদ্যোগেই মহান জাতীয় সংসদে ১৯৭৩ সালে ‘বাংলাদেশ গার্ল গাইডস অ্যাসোসিয়েশন আইন, ১৯৭৩’ পাস হয়। যার মাধ্যমে এই সংগঠনটি আইনি ভিত্তি লাভ করে। তখন থেকে সারাদেশে সরকার ও প্রশাসনের সহযোগী হিসেবে গার্ল গাইডস বোনেরা সরকারের উদ্যোগসমূহ বাস্তবায়নে ভূমিকা রেখে চলেছে।

এছাড়া দিবসটি উপলক্ষ্যে আজ রাজধানীর বেইলি রোডের গাইড হাউস অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ গার্ল গাইডস অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, ১৯২৮ সালে তৎকালীন ভারতবর্ষে শুরু হয় গার্ল গাইডস অ্যাসোসিয়েশনের যাত্রা। পূর্ব পাকিস্তানের গার্ল গাইডস সংগঠনটি ১৯৪৭ সালের পর পাকিস্তান গার্ল গাইডস অ্যাসোসিয়েশনের শাখায় রূপান্তরিত হয়। স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ গার্ল গাইডস অ্যাসোসিয়েশন একটি জাতীয় সংস্থা হিসেবে জাতীয় সংসদের অনুমোদন লাভ করে।

এখন কম বেশি চিন্তা সকলেই করে থাকেন। মানুষ নাকি চিন্তা ছাড়া থাকতে পারে না এক মুহূর্তও। আবার তনেকেই ওভার থিঙ্কিং করে থাকেন। অধিক চিন্তার ফলে একটা মানুষ মানসিক অবসাদে ভুগতে পারে। এ ছাড়া হার্টের রোগ, সুগার, ব্লাডপ্রেশার, হজমে সমস্যাও হতে পারে। তাই খুব দরকারি কিছু ছাড়া চিন্তা না করাই ভালো। বেশি চিন্তা আপনাকে কোনো সমাধান দিবে না। বরং শরীরের রোগ বাড়াবে।

  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত